হো’টেলে এ’কাধীকবার মি’লন! ভা’গ্নের বা’ড়িতে বি’য়ের দা’বিতে মা’মি

UNCATEGORIZED হোটেলে
একাধীকবার মিলন! ভাগ্নের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে মামি February 23, 2023 – by admin – Leave a Comment নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিয়ের দাবিতে ভাগিনার বাড়িতে অবস্থান নিয়েছেন মামী। আপন মামার সাবেক স্ত্রী দুই সন্তানের জননী ডিভোর্স ওই নারীর অভিযোগ বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে ভাগিনা। এখন বিয়ে করবে না বলছে। তাই বাধ্য হয়ে তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার সকালে সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের নয়াপাড়া এলাকার সাদ্দাম হোসেনের বাড়িতে। তিনি

একই এলাকার হারুন উর রশিদের ছেলে। উত্তরা ইপিজেডের চীনা দোভাষী হিসেবে কাজ করেন। এদিকে এ ঘটনার পর থেকেই মুঠোফোন বন্ধ করে গা ঢাকা দিয়েছেন সাদ্দাম হোসেন। ঘটনাটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় ৩৫ বছর বয়সী ওই নারী সাদ্দামের বাড়ির সামনে অবস্থান করছেন। ওই নারীকে দেখতে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ ভীড় করছেন। ওই নারী জানান, সাদ্দাম হোসেনের সাথে দীর্ঘ ৬ মাস থেকে প্রেমের সম্পর্ক। প্রথম দিকে শুধু মোবাইলে কথা বলার পর্যায়ে থাকলেও গত সেপ্টেম্বরে স্বামী আরেকটি বিয়ে করায় তাকে ডিভোর্স দিয়েছি। এসংক্রান্ত মামলা চলাকালে সাদ্দাম সহযোগীতা করে। এতে উভয়ের মাঝে সম্পর্ক আর গাঢ় হয়। একপর্যায় সে আমাকে বিয়ে করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক জড়ায়। রংপুর একটি আবাসিক হোটেলে একাধিকার মিলিত হয়েছি। কিন্তু বিয়ের কথা বলাতে একমাস যাবত সব ধরণের যোগাযোগ বন্ধ করে দেন সাদ্দাম। তাই বাধ্য হয়ে তার বাড়ির সামনে অবস্থান করছি। তিনি আরও বলেন, সাদ্দাম আমাকে বিয়ে না করিলে আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না। সাদ্দাম হোসেনের বাবা হারুন উর রশিদ বলেন, ওই নারীর দুইটি মেয়ে আছে। এর মধ্যে একজন নবম শ্রেণীর ছাত্রী। চারিত্রিক ত্রুটির কারণেই স্বামীর সাথে ছাড়াছাড়ি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সাদ্দামকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে ওই নারী। আর এখন পরিবারসহ ব্লাকমেইল করতে এমন অপতৎপরতা শুরু করেছে। যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া হবেনা। সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন এ বিষয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *