বিক্রি হচ্ছে পুরুষত্ব- ক’লগার্লের যখন রম’রমা ব্যবসা তখন এসকর্টের খাতায় নাম লেখাতে ছে’লেরাও পিছিয়ে নেই। বেশিরভাগ সময় এইসব ছে’লেরা পুরুষত্ব বিক্রি করে কর্পোরেট বিজনেসম্যানদের স্ত্রী’দের কাছে। কিংবা সেই সকল মহিলা যারা উদ্যম জীবন যাপনে অভ্যস্ত। ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে এসকর্ট বিজনেস কিংবা কল গার্ল নামে যে কালচারটা গড়ে উঠেছে সেটার লিডিং পজিশনে আছে নামী দামি ভা’র্সিটির উচ্চ শিক্ষিত মে’য়েরা। স্বামী বাইরের লোককে ডেকে এনে স্ত্রী’র ঘরে পাঠায়। মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে একেবারে বাসায় বসে নিরাপদে এরকম বিজনেস চালিয়ে আসছিল বেশ কিছু যুগল। যেহেতু হোটেল বিজনেসের মতো উদ্যম নয় অ’তএব মানুষের চোখের আড়ালে খুব সহ’জেই বিজনেস চালানো সহ’জ ছিল।লক্ষ্যনীয় বি’ষয় এই যে, ভা’র্সিটির এই ছে’লে মে’য়েগু’লোকে কখনোই আপনি ধ’রা পড়তে দেখবেন না। ধ’রা খায় রাস্তার ৩০০ টাকার মে’য়েটা, কিংবা কোন সস্তা পতি’তালয়ের কোন সস্তা মে’য়ে। অনলাইন এবং অফলাইন সব জায়গায় এই এক্সপেন্সিভ গ্রুপটা বেশ আধিপত্যের সাথে বিজনেস করে। উচু লেভেলের ক’লগার্লের নামের তালিকা ঘাটলে অনেক মডেলকেও পাওয়া যাব’ে। ভা’র্সিটির মতো জায়গা থেকে যখন উচ্চ শিক্ষিত মেধাবী মানুষ বের হওয়ার কথা, তখন সেখান থেকে বের হয় উচ্চ শিক্ষিত এসকর্ট (ছে’লে এবং মে’য়ে উভ’য়েই)। এসকর্ট বিজনেসের স’ঙ্গে জ’ড়িত এক বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণী জানায়, একজন স্ত্রী’ তার স্বামীর কথায় আরেকজন পুরুষের সাথে বিছানা শেয়ার করতে সানন্দে রাজি হয়ে যাচ্ছে। বিনিময়ে শরীর বিক্রি করে স্মা’র্ট ফোন, ল্যাপটপও আ’দায় করে নিচ্ছে অনেকে। এ পেশায় আধুনিক ছে’লেরাও যোগ দিয়েছে।যে লক্ষণগু’লো স্পষ্ট করে একজন নারী বিবাহিত জীবনে অ’সুখী অনেকগু’লো স্বপ্নের জাল বুনে একজন নারী স্বামীর সংসার শুরু করেন। বলা যায় একটি নতুন জীবনের সূচনা। আজ আম’রা আলোচনা এমন কিছু লক্ষণ নিয়ে যা স্পষ্ট করে যে একজন বিবাহিত নারী সুখে নেই।প্রথমেই বলা যাক ঘু’মের কথা।উইমেনস হেলথ একরোস দ্যা ন্যাশনের ডাক্তার ট্রক্সেল একটি বিশেষ গবেষণার পর এ কথা বলেন যে, সুখী বিবাহিত নারীরা অ’সুখী নারীদের তুলনায় শতকরা ১০ ভাগ গভীর এবং সুখকরভাবে নিদ্রা যাপন করে থাকেন। বিবাহিত জীবন খুব সুখে শান্তিতে কাটবে এমনটাই কমনা থাকে সবার তবে সব আশা সবার পুর্ন হয়না। তাই বিয়ের পরও দুঃখী থেকে যায় কিছু নারী।আপনি যদি একজন বিবাহিত নারী হয়ে থাকনে এবং আপনার বিবাহিত জীবন যদি সুখকর না হয়ে থাকে তবে আজকের এই লেখা ধরে নিন আপনাকে উদ্দেশ্য করেই। আসলে একটা সময়ে গিয়ে আম’রা জীবনে ঠিক বেঠিক বুঝে উঠতে পারিনা। আম’রা কি আসলেই ভালো আছি কিনা তাও বুঝিনা। ‘হতে পারে আপনার স্বামী শহরের বাইরে আছেন কিংবা আপনার আপনার সন্তানের অ’সুস্থ। যে কোন কারনেই হোক না কেন একজন বিবাহিত নারী সেই মুহূর্তে যথেষ্ট অ’সুখী যখন তার ঘু’মের জায়গা টেনশন দখল করে নেয়।একজন অ’সুখী বিবাহিত নারীর দ্বিতীয় লক্ষণ হচ্ছে ক্লান্তি। ইউনিভা’র্সিটি অফ ক্যালেফোর্নিয়ার একটি গবেষণায় এ কথা বলা হয় একজন সুখী বিবাহিত নারী সংসারের যে কোন ঝামেলা সামলে উঠেও ক্লান্ত হন না, বরং বেশ ভালোবেসেই কাজগু’লো করেন। যেখানে একজন অ’সুখী নারী সাংসারিক জীবন নিয়ে যথেষ্ট ক্লান্তিভাব পোষণ করেন এবং নিজেকে পরিবর্তনও করতে নারাজ থাকেন।একজন বিবাহিত নারীর আবেগ, চাওয়া পাওয়া থাকে তার স্বামীকে ঘিরে। সেই স্বামী যখন অবহেলা করেন কিংবা স্ত্রী’কে বুঝতে চেষ্টা করেন না তখন সে নারী হয়ে উঠেন একজন অ’সুখী নারী। নিশ্চয়ই এটি একজন অ’সুখী বিবাহিত নারীর খুব বড় একটি লক্ষণ। দূরত্বের কারন স্বামী ‘হতে পারে আবার স্ত্রী’ও ‘হতে পারে। হয়ত স্বামী তার স্ত্রী’র প্রতি সম্মান হারিয়ে ফেলে কিংবা স্ত্রী’ তার স্বামীর প্রতি বিশ্বা’স হারিয়ে ফেলে।বিয়ে একটি বড় ধরণের সামাজিক স’ম্পর্ক। আর বিয়ে পরবর্তী সময়ে সুখী থাকতে চাওয়াটা যে কোন নারীরই কাম্য। তাই, উপরের লক্ষণ গু’লোর একটিও যদি আপনার মনের জানালায় উঁকি দেয় আজই আপনার স্বামীর সাথে খোলাখুলি আলোচনা করে সব ঠিক করে নিন আর সুখী বিবাহিত জীবনযাপন করুন। বর্তমান সমাজে দেখা যায় ঠিক এ কারনেই অনেক নারী বিবাহ বহির্ভূ’ত স’ম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং নিজের ইচ্ছে বা চাহিদা পূরণের চেষ্টা করে থাকেন। যেকোন স’ম্পর্কেই দূরত্ব জিনিসটা ক্ষ’তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। না, এই দূরত্ব কোন বাহ্যিক দূরত্ব নয়। মনের দূরত্বের কথা বলছিলাম। অনেক বিবাহিত দম্পতির ক্ষেত্রেই দেখা যায় চার দেয়ালের মাঝে দিনের পর দিন থাকার পরও তারা একে অ’পরের চেয়ে বেশ দূরে।
Leave a Reply