আপন তিন বোনের এক স্বা’মী, একসাথে সংসার

আপন তিন বোন সমা, রিনা এবং পিংকি।
প্রায় ১২ বছর আগে তাদের বিয়ে হয় কৃষ্ণ নামের এক যুবকের স’ঙ্গে। তিন বোনের সংসারে প্রত্যেকের দু’টি করে সন্তানও হয়েছে। আঞ্চলিক রীতি অনুযায়ী জ্যোৎসা রাতে চালনের মধ্যে দিয়ে স্বামীর দিকে তাকিয়ে ম’ঙ্গলকামনা করেন ওই তিন বোন। সম্প্রতি এ দৃশ্যের একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বি’ষয়টি আলোচনায় আসে। দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গাল্ফনিউজ শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে।খবরে বলা হয়েছে, গত বুধবার ওই তিন বোন চালনের মাধ্যমে স্বামীর দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করেন। ভারতের মধ্যপ্রদেশের কাশিমা’র কলোনিতে তাদের বসবাস। রোববার স’ন্ধ্যায় উপজে’লার হো’য়াইক্যংয়ের মা’ঝের পা’ড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নি’’হত আ’ব্দুল্লাহ একই এ’লাকার আ’ব্দুল মো’নাফের ছেলে। জানা যায় হে’লাল নামের এক যু’বক শ্ব’শুরবাড়িতে ই’য়াবা সে’বনের পর মা’তলামি করছিলেন। এমন স’ময় বা’ধা দেন আ’ব্দুল্লাহ। নি’’হতের বড় ভাই খো’কা বলেন, ই’ফতারের স’ময় ই’য়াবা সে’বনের পর বা’ড়ির সা’মনে মা’তলামি করছিলেন ফরিদের মে’য়ের জা’মাই হেলাল। এতে বা’ধা দেন আ’ব্দুল্লাহ। এ’কপর্যায়ে দু’ইজনের ক’থা কা’টাকা’টি হয়। পরে বি’ষয়টি মী’মাংসা করে দুইজনকে বা’ড়িতে পা’ঠানো হয়। মী’মাংসার কিছুক্ষণ পর হে’লাল, রবিউল আলম রবি, তার চাচাতো ভাই, বউসহ অ’জ্ঞাত ১০-১২ জন বা’ড়ির উ’ঠানে অ’কথ্য ভা’ষায় গা’লম’ন্দ শুরু করেন। এ সময় আ’ব্দুল্লাহ ঘর থেকে বের হলে ব’টি দিয়ে এ’লো’পাতাড়ি কো’পাতে থাকেন তারা। পরে বাড়ির লোকজন বের হলে সবাই পা’লিয়ে যায়। স্বজনরা আ’ব্দুল্লাকে পা’লংখালীর একটি এনজিও হা’সপাতালে নিলে চি’কিৎসক মৃ’ত ঘো’ষণা করেন। হো’য়াইক্যং পু’লিশ ফাঁ’’ড়ির এসআই নি’জাম বলেন, ম’রদে’হ উ’’দ্ধার করে ক’ক্সবাজার সদর হা’সপাতাল ম’র্গে পা’ঠানো হয়েছে। ঘ’টনার পর হা’মলাকা’রীরা পা’লিয়ে গেলেও হো’সেন নামে এক’জনকে আ’টক করা হয়েছে।

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *