৭৭ বা’রেও ব’ন্ধুর স্ত্রী’কে গ’র্ভ’ব’তী ক’রতে ব্যর্থ, ব’ন্ধুর বি’রু’দ্ধে মা’ম’লা

নিজে সন্তান জ’ন্ম’দানে স’ক্ষম
ছিলেন না। কিন্তু সন্তা’নের আ’কা’ঙ্খা ছাড়তে পারেননি। তাই ফ’ন্দি এঁটে বন্ধুকে দা’য়িত্ব দিয়েছিলেন স্ত্রী’কে গ’র্ভ’ব’তী করার। বন্ধুও তেমনই মোট ৭৭ বার চেষ্টা করেও বন্ধুর স্ত্রী’কে গ’র্ভ’ব’তী করতে পারেননি। এতেই চটে গিয়ে এবার বন্ধুর বি’রু’দ্ধে প্র’তা’র’ণার মা’ম’লা দায়ের করেছেন তানজানিয়ার এক পু’লি’শ’কর্মী। যার নাম দারিয়াস মাকামবাকো। আফ্রিকান এই নাগরিকের সমস্যা সংবাদমাধ্যমে প্র’কা’শিত হওয়ার পর নেট’দুনিয়ায় ‘বিনোদনে’র খোরাকে পরিণত হয়েছে। ৫০ বছর বয়সী পু’লি’শ’কর্মী বন্ধ্যা বা ইনফার্টাইল সমস্যায় ভুগছিলেন। চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, ‘সন্তান সম্ভ’ব নয়।’ বিয়ের ৬ বছর পরও স’ন্তান না হওয়ায় অবসাদে ভুগছিলেন তার ৪৫ বছর বয়সী স্ত্রী’ও। এই সময়ই অদ্ভু’ত এই ফন্দি আসে পু’লি’শ’কর্মী দারিয়াসের মা’থায়। ৫২ বছরের বন্ধু ইভান্স মা’স্তা’নোর দ্বারস্থ হন দারিয়াস। অনুরোধ, ‘আমা’র স্ত্রী’কে অ’ন্তঃ’সত্ত্বা করতে হবে।’ প্রথমে রাজি না হলেও, ২০ লাখ তানজিনিয়ান সিলিং অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭৩ হাজার টাকায় রাজি হন ইভান্স। শর্ত, ‘আগামী ১০ মাসে স’প্তাহে ৩ বার করে যৌ’নি মি’ল’ন করতে হবে।’ সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, মোট ৭৭ বার ‘কসরত’ করেন ইভান্স। তবে ফল মেলেনি। পরে চি’কি’ৎসকরা জানান, ‘ইভান্সও ইনফার্টাইল।’ যদিও এই দাবি স্বী’কার করতে রাজি ছিলেন না ইভান্স। কারণ, তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। যদিও পরে অশান্তির জেরে ইভান্সের স্ত্রী’ স্বীকার করতে বা’ধ্য হন, ওই সন্তানেরা ইভান্সের নয়, বরং তাঁর ভাই এডওয়ার্ডের। দারিয়াস মাকামবাকো যদিও এই যু’ক্তি’তে খুশি হননি। টাকা ফেরত চেয়ে মা’ম’লা করেন বন্ধু ইভান্সের নামে। তবে ইভান্সের দাবি, ‘আমি তো কোনও গ্যারান্টি দিইনি। তাহলে টাকা ফেরত কেন দেব?’ এই পারিবারিক সমস্যার আদতে কী’ সমাধান হবে, তা সময়ই বলবে। আপাতত ইন্টারনেটে ‘বিনোদনে’র খোরাকই যোগাচ্ছে…। সূত্র: এই সময়, টাইমস অফ ইন্ডিয়া,

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *