হি’ন্দু ধ’র্ম গ্র’হন ক’রলেন মু’সলিম না’রী, ব’ললেন আ’মি গ’র্বীত, হি’ন্দু ধ’র্ম বি’শ্বের সে’রা ধ’র্ম

হিন্দু ধর্ম গ্রহন করলেন মুসলিম
নারী, বললেন আমি গর্বীত, হিন্দু ধর্ম বিশ্বের সেরা ধর্ম পন্ডিত মহেন্দ্র পাল আর্য কে, এখন পুরো বিশ্ব চিনে যিনি নিজেই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে গ্রহন করেছিল সনাতন ধর্ম, এমন কি যুক্তিতর্ক তে জাকির নায়েক এর মতো ভন্ডকে হারিয়েছিল বেশ কয় একবার সেই মহেন্দ্র পালের হাত ধরে, সনাতন ধর্ম গ্রহন করলো রোকেয়া খান বিয়ে করলো নিজের পছন্দের হিন্দু ছেলে কে,

আর পুরো বিয়ে দাড়িয়ে থেকে সনাতন রীতি মতে সম্পন্ন করালো আর্য মহেন্দ্র পাল। মি’লনে অসম্মতি, ব্লে’ড দিয়ে প্রেমিকার গোপনা’ঙ্গ কা’টলেন প্রেমিক শারি’রীক স’ম্পর্কে বাধা দেয়ার জেরে ১৬ বছরের এক কিশোরীকে ন’গ্ন করে ব্লে’ড দিয়ে চি’রে মোবাইল ফোনে ভিডিও ধা’রণের অভিযোগ উঠেছে প্রেমিকের বি’রুদ্ধে। র’ক্তা’ক্ত অবস্থায় ওই কিশোরী ব্লে’ড দিয়ে আ’ঘাত হানা’ বন্ধ ও ছেড়ে দেয়ার অনুরোধ করলেও তাতে মন গলেনি প্রেমি’কের। বরং ন’গ্ন শরীর নিয়ে ওই কিশোরীর ছেড়ে’ দেয়ার আকুতি মোবাইলে ভিডিও করে প্রেমিক। আরও পড়ুন : উত্তর-পূর্ব চীনে সুয়ানতাংজি নামে গাঁ’জানো নুডলস খেয়ে একই পরিবারের ৯ জন প্রা’ণ হা’রিয়েছেন। গত ৫ অক্টোবর নুডলস খাওয়ার পর বি’ষক্রিয়া হয় ওই পরিবারের সদস্যদের। পরে গত ১০ অক্টোবর ওই পরিবারের সাতজন মা;রা যান। এর দুদিন পরে আরেক জন মা;রা যান। সর্বশেষ গত সোমবার ওই পরি;বারের নবম ব্যক্তি মা;রা যান। আরও পড়ুন : দরিদ্র পরিবারে জন্ম নুর নাহারের (১৪)। অভাব অনটনের কারণে বাবা-মা গার্মেন্টসে চাকরি করেন। এ জন্য ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা তাকে নানার বাড়িতে রেখে পড়াশোনা করাচ্ছিলেন। এ বছর নুর-নাহার অষ্টম শ্রেণিতে ছিল। মেধাবী ছাত্রী হিসেবে স্কুলে সুনামও ছিল। তার চোখে-মুখে কৈশোরের দুরন্তপনা। এখনও বোঝা হয়নি বিয়ে কি? হঠাৎ করেই গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রবাস ফেরত ৩৫ বছর বয়সী রাজিব খান নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে এই অপ্রাপ্ত বয়সে তাকে বিয়ে দেওয়া হয়। ছেলে প্রবাসী হওয়ায় নুর-নাহারের পরিবার লোভ সামলাতে না পেয়ে তার হাতে তুলে দেয় মেয়েকে। অপ্রাপ্ত বয়সে বিয়ে হওয়ায় শা’রী’রিক স’ম্পর্কের কারণে নুর নাহারের র’ক্তক্ষ’রণ হয়। তারপরও থামেনি স্বামী রাজিবের পা’ষন্ড’তা। এরপর গত শনিবার (২৪ অক্টোবর) নুর নাহার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাস’পাতালে চিকিৎ’সাধীন অবস্থায় মা’রা যায়। ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার ফুলকি পশ্চিমপাড়া গ্রামে। আরও পড়ুন : ঢাকা-৭ আসনের এমপি হাজী সেলিমের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে র‌্যাব। র‌্যাবের অভিযানে অবৈধভাবে মজুত মদ, অস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ ওয়াকিটকি, ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। এসময় তার বারান্দায় পাওয়া যায় একটি সোনালি রঙের দূরবীণ। সোমবার দুপুরে পুরান ঢাকার সোয়ারিঘাটের দেবদাস লেনে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে অভিযান শুরু করে র‌্যাব। র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম অভিযানের নেতৃত্বে দিয়েছেন। জানা গেছে, সাদা রঙের নয়তলা এ ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় থাকেন হাজী সেলিমের ছেলে এরফান সেলিম। তার প্রতিটি রুমের বারান্দায়ই বিভিন্ন রকমের জিনিসপত্রে সজ্জিত। এর মধ্যে তৃতীয় তলার একটি বারান্দায় রয়েছে নজরকাড়া সোনালি রঙের এই দূরবীণ। এ দূরবীণের মাধ্যমেই এরফান সেলিম এলাকার আশেপাশের পরিস্থিতি নজরদারিতে রাখতেন। আরও পড়ুন : আদরের নন্দিনী মেয়েকে চিরতরে একজনের কাছে তুলে দিতে একজন মায়ের কী কষ্ট লাগে, মমতাময়ী জননীর তখন কী আবেগের ঢেউ খেলে যায়, তাঁর চোখে তখন কত আনন্দ-বেদনার ভাবনা ভীড় করে তা একমাত্র ওই মা জননীই জানেন। কিন্তু শুধু চোখের পানি ফেলে কলিজার টুকরা মেয়েকে শুধু বিদায় জানানোই নয়তখন যদি তাকে এমন কিছু উপদেশ শুনিয়ে দেয়া যায় যা তার সারা জীবনের সম্বল হবে, যা তার আগামীর দিনগুলোকে উজ্জ্বল সুখময় করবে তবে তা বড্ড ভালো হয়। সে থেকেই নিচের এই অমূল্য রত্নতুল্য উপদেশগুলো ভাষান্তর করে তুলে ধরা হলো। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি বোনের এবং মেয়ের জীবনকে করুন বর্ণিল ও সুখময়।হে আমার মেয়ে, তুমি তোমার বাড়ি ছেড়ে যাচ্ছো। যেখানে তুমি জন্মেছিলে। যে বাসস্থানে তুমি প্রতিপালিত হয়েছো। যাচ্ছো এমন পরিবেশে যার সঙ্গে তুমি মোটেও পরিচিত নও। মিলিত হবে এমন সঙ্গীদের সঙ্গে যাদের তুমি চেনো না।অতএব তুমি তার দাসী হয়ে যাও সে তোমার দাস হয়ে যাবে। আর তার জন্য তুমি ১০টি বৈশিষ্ট্য ধারণ করো, তবে সে তোমার জন্য সঞ্চিত ধন হয়ে যাবে।প্রথম ও দ্বিতীয়টি হলো: স্বামীর সঙ্গে থাকবে অল্পে তুষ্টির সঙ্গে। এবং জীবনযাপন করবে আনুগত্য ও মান্যতার ভেতর দিয়ে। তৃতীয় ও চতুর্থটি হলো: স্বামীর নজরে পড়ার জায়গাগুলো দেখাশোনা করবে। এবং তার নাকে লাগার স্থানগুলো খুঁজে ফিরবে। তার দুই চোখ যেন তোমার কুৎসিত কিছুর প্রতি পতিত না হয়। আর সুবাস ছাড়া তোমার কাছে যেন কোনো গন্ধ না পায়। সুপ্রসিদ্ধ সুন্দরের সর্বোত্তম হলো চোখের সুরমা। আর পবিত্র সুবাসগুলোর আদি ও সেরা হলো সাবান ও পানি। পঞ্চম ও ষষ্ঠটি হলো: স্বামীকে খাওয়াবার সুযোগ তালাশ করবে। এবং তাঁর নিদ্রার সময় নিরব থাকবে। কারণ, ক্ষুধার তাপ মানুষকে তাতিয়ে দেয়। আর ঘুম থেকে কেঁপে ওঠা তাকে ক্ষেপিয়ে দেয়। সপ্তম ও অষ্টম হলো: স্বামীর বাসা ও সম্পদের যত্ন নেবে। এবং তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি লক্ষ্য রাখবে। নবম ও দশম হলো: তার কোনো নির্দেশ অমান্য করবে না। এবং তার কোনো দোষ খুঁজে বের করবে না। কারণ, তুমি তার নির্দেশের অবাধ্য হলে অর্থ তার মনটাকে চটিয়ে দিলে। যদি তার কোনো দোষ প্রকাশ করলে তো তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করায় অনিরাপদ হয়ে গেলে। এরপর আরও মনে রাখবে, তাঁর বিষণ্নতার সময় আনন্দ প্রকাশ করবে না। আবার তাঁর আনন্দের সময় বিষণ্নতা প্রকাশ করবে না। কারণ, প্রথমটি তার কাছে অবহেলা মনে হবে এবং দ্বিতীয়টি তাকে বিরক্ত করবে। তাকে সবচে মর্যাদা তুমি তখনই দেবে যখন তাঁকে সবচে বেশি সম্মান করবে। আর এ অবস্থায় তুমি সে পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না যাবৎ না তোমার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয়ে তাঁর সন্তুষ্টিকে তোমার সন্তুষ্টির ওপর এবং তাঁর চাওয়াকে তোমার চাওয়ার ওপর অগ্রাধিকার না দাও। অবশেষে প্রার্থনা, আল্লাহ তোমার সার্বিক কল্যাণ করুন। তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখময় করুন। আমীন।

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *