সম্প্রতি “দুই যমজ মেয়ের জন্য
নামাজি পাত্র চাই” : পাত্রির মা।” শীর্ষক একটি দাবির সাথে যমজ দুই মেয়ে ও তার সাথে আরো এক নারীর ছবি সম্বলিত পোস্ট ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ফেসবুকে প্রচারিত এরকম কিছু পোস্ট দেখুন এখানে,
এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে। পোস্টগুলোর আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে। ফ্যাক্টচেক রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই শীর্ষক দাবিটি সঠিক নয় বরং উক্ত যমজ দুই মেয়ে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শীর্ষক খবরে উক্ত ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে। রিভার্স ইমেজ সার্চের মাধ্যমে অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাগোনিউজ২৪ এর ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারী “এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেলো যমজ বোন” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়াপ্রতিবেদনে বলা হয়, “মাগুরা সদরের পারনান্দুয়ালী গ্রামে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে যমজ বোন রাইসা ও লামিসা। তারা দুজনই বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়ে এ ফলাফল অর্জন করেছে। রাইসা ও লামিসা পারনান্দুয়ালী গ্রামের সাংবাদিক হোসেন সিরাজ ও শিক্ষিকা মর্জিনা খানম দম্পতির মেয়ে। তারা দুজনই মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।”উক্ত প্রতিবেদনে যমজ মেয়ের জন্য পাত্র চাওয়ার কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। বরং তার বাবা মেয়েরা শিক্ষক হতে চায় বলে জানান। পরবর্তীতে কিওয়ার্ড সার্চ করে গণমাধ্যমে উক্ত দাবির (বিয়ের জন্য পাত্র খোঁজা) বিষয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, আলোচিত যমজ দুই মেয়ের জন্য কোনো পাত্র খোঁজা হচ্ছেমূলত, ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পান মাগুরার দুই যমজ বোন। এ বিষয়ে তাদের ছবিসহ পরবর্তীতে অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাগোনিউজ২৪-এ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। উক্ত ছবিটি ব্যবহার করে সম্প্রতি “দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই : পাত্রির মা।” শীর্ষক একটি দাবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সে বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়৷ সুতরাং, মাগুরায় যমজ দুই মেয়ে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শীর্ষক খবরে প্রকাশিত একটি ছবিকে ব্যবহার করে দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই শীর্ষক দাবিতে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। না। যায়।
এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে। পোস্টগুলোর আর্কাইভ ভার্সন দেখুন এখানে, এখানে, এখানে, এখানে এবং এখানে। ফ্যাক্টচেক রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে জানা যায়, দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই শীর্ষক দাবিটি সঠিক নয় বরং উক্ত যমজ দুই মেয়ে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শীর্ষক খবরে উক্ত ছবিটি ব্যবহার করা হয়েছে। রিভার্স ইমেজ সার্চের মাধ্যমে অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাগোনিউজ২৪ এর ওয়েবসাইটে ২০২২ সালের ৮ জানুয়ারী “এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেলো যমজ বোন” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়াপ্রতিবেদনে বলা হয়, “মাগুরা সদরের পারনান্দুয়ালী গ্রামে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে যমজ বোন রাইসা ও লামিসা। তারা দুজনই বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়ে এ ফলাফল অর্জন করেছে। রাইসা ও লামিসা পারনান্দুয়ালী গ্রামের সাংবাদিক হোসেন সিরাজ ও শিক্ষিকা মর্জিনা খানম দম্পতির মেয়ে। তারা দুজনই মাগুরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।”উক্ত প্রতিবেদনে যমজ মেয়ের জন্য পাত্র চাওয়ার কোনো তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। বরং তার বাবা মেয়েরা শিক্ষক হতে চায় বলে জানান। পরবর্তীতে কিওয়ার্ড সার্চ করে গণমাধ্যমে উক্ত দাবির (বিয়ের জন্য পাত্র খোঁজা) বিষয়ে নির্ভরযোগ্য সূত্রে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, আলোচিত যমজ দুই মেয়ের জন্য কোনো পাত্র খোঁজা হচ্ছেমূলত, ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পান মাগুরার দুই যমজ বোন। এ বিষয়ে তাদের ছবিসহ পরবর্তীতে অনলাইন সংবাদমাধ্যম জাগোনিউজ২৪-এ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। উক্ত ছবিটি ব্যবহার করে সম্প্রতি “দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই : পাত্রির মা।” শীর্ষক একটি দাবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সে বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়৷ সুতরাং, মাগুরায় যমজ দুই মেয়ে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়া শীর্ষক খবরে প্রকাশিত একটি ছবিকে ব্যবহার করে দুই যমজ মেয়ের জন্য নামাজি পাত্র চাই শীর্ষক দাবিতে ফেসবুকে প্রচার করা হচ্ছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। না। যায়।
Leave a Reply